আজ্জেন্ট নাইট্রিকাম চরিত্রগত লক্ষণ
চরিত্রগত লক্ষণ-
১) মানুষের ভীড়ে ভয়।
২) খাওয়ার খাওয়ার কিছু পরেই পেট বেদনা এবং যতক্ষণ পেটে খাওয়ার থাকে ততক্ষণ বেদনা থাকে। খাওয়ারের এক ঘণ্টা পরই বমন।
৩) পেট বায়ুতে পরিপূর্ণ ও ফুলিয়া উঠে। মনে হয় যেন পেটটি ফাটিয়া যাইবে। ঢেঁকুর উঠিলে পেট পোলার উপশম। উচ্চ শব্দে ঢেঁকুর উঠে।
৪) শিশুরা চিনি ভালভাসে কিন্তু খাইলেই পেটের পীড়া শুরু হয়।
৫) সব কাজে রোগী তাড়াহুড়া করে ।
৬) অজীর্ণ রোগ। উদরাময় ও আমাশয়ে তরল পদার্থ পানের পর বাহ্যের বৃদ্ধি এবং রোগীর মনে হয় যেন যাহা পানাহার করিতেছে, তাহাই নামিরা যাইতেছে।
৭) চক্ষু পিচুইটিতে জড়াইয়া যায়। চক্ষু রক্তবর্ণ এবং যন্ত্রণা বৃদ্ধি পায় ।
২) খাওয়ার খাওয়ার কিছু পরেই পেট বেদনা এবং যতক্ষণ পেটে খাওয়ার থাকে ততক্ষণ বেদনা থাকে। খাওয়ারের এক ঘণ্টা পরই বমন।
৩) পেট বায়ুতে পরিপূর্ণ ও ফুলিয়া উঠে। মনে হয় যেন পেটটি ফাটিয়া যাইবে। ঢেঁকুর উঠিলে পেট পোলার উপশম। উচ্চ শব্দে ঢেঁকুর উঠে।
৪) শিশুরা চিনি ভালভাসে কিন্তু খাইলেই পেটের পীড়া শুরু হয়।
৫) সব কাজে রোগী তাড়াহুড়া করে ।
৬) অজীর্ণ রোগ। উদরাময় ও আমাশয়ে তরল পদার্থ পানের পর বাহ্যের বৃদ্ধি এবং রোগীর মনে হয় যেন যাহা পানাহার করিতেছে, তাহাই নামিরা যাইতেছে।
৭) চক্ষু পিচুইটিতে জড়াইয়া যায়। চক্ষু রক্তবর্ণ এবং যন্ত্রণা বৃদ্ধি পায় ।
৮) আধ কপালে মাথা ধরা মাথায় কিছু জোরে বাঁধিলে সামান্য উপশম বোধ।
৯) দিবারাত্রি অসাড়ে প্রস্রাব নিঃসরণ। প্রস্রাবের সময় (গনোরিয়ায়) জ্বালা-মনে হয়।
৯) দিবারাত্রি অসাড়ে প্রস্রাব নিঃসরণ। প্রস্রাবের সময় (গনোরিয়ায়) জ্বালা-মনে হয়।
১০) ধূমপায়ীদের কাশি, যখন কাশে, মনে হয় যেন গলায় চুল আছে। উহা প্রথমে শুষ্ক পরে সরল।
১১) কোন স্থানে যাইতে আরম্ভ করিলে বাহ্য পায়।
১২) নাসিকার সেপ্টমে ক্ষত, নাসিকায় কোন গন্ধ পাওয়া যায় না।
১১) কোন স্থানে যাইতে আরম্ভ করিলে বাহ্য পায়।
১২) নাসিকার সেপ্টমে ক্ষত, নাসিকায় কোন গন্ধ পাওয়া যায় না।
১৩) ইউট্রাস হইতে রক্তস্রাব, সেই সঙ্গে শিরঃপীড়া। নড়াচড়ায় পাড়ার বৃদ্ধি ঘটে। স্বামী সহবাসে কষ্ট ও বেদনানুভব। ইউট্রাসে ক্ষত ও রক্তস্রাব ।
Comments
Post a Comment